Drone: ফের ভারত-পাক সীমান্তে মিলল ড্রোনের দেখা, পাকিস্তান মাদক ও অস্ত্র সরবরাহের চেষ্টা করছিল বলেই অনুমান

রবিবার অমিত শাহ বলেছেন, কেন্দ্র সরকার নিশ্চিত করবে যে বিশ্বের সেরা প্রযুক্তি বিএসএফের কাছে উপলব্ধ করা হবে।

0
27
BSF

চণ্ডীগড়: দেশীয় অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তি তৈরি করছে ভারত, শীঘ্রই পৌঁছাবে সেনার হাতে। এই বার্তাই রববার দিয়েছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ঠিক তার পরেই রবিবার রাতেই ভারত পাক সীমান্তে ফের দেখা মিলল ড্রোনের। পাঞ্জাবের বিএসএফ জওয়ানরা ড্রোনকে লক্ষকরে গুলি চালালেও মানব বিহিন যানটি পাকিস্তানের দিকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।

রবিবার ড্রোনের দেখা মিলেছে পুরাতন সুন্দরগড় সীমান্ত ফাঁড়ি এলাকায়। ঘটনাটি নজরে আসার পরেই সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানরা অন্য একালায় নিরাপত্তা হুমকির কারণে জোর তল্লাশি শুরু করেছে। সীমান্ত এলাকাগুলি বিশেষ করে নজর দেওয়া হচ্ছে। কয়েকদিন আগে একই সীমান্ত ফাঁড়িতে ড্রোনের দেখা মেলার পরেই সেখান থেকে চার প্যাকেট মাদক অর্থাৎ হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছিল। বিএসএফ-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ড্রোনের মাধ্যমে চোরাচালানের জন্য দেশবিরোধী উপাদান সরবরাহ করার চেষ্টা চলছিল। আমাদের সেনারা তাদের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করতে ড্রোনকে লক্ষ করে পাল্টা গুলি চালিয়েছে।

- Advertisement -

আরও পড়ুন- Cyber crime: থানার ওসির ভুয়ো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে টাকা তোলার অভিযোগ, চাঞ্চল্য ভগবানপুরে

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে, ড্রোনগুলি নিরাপত্তা সংস্থাগুলির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে কারণ সেগুলি মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে৷ ভারত-পাক সীমান্তেই বারবার দেখা মিলছে ড্রোনের। সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশে বাধা পেয়েই ড্রোনের সাহাজ্যে ভারতে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে। তবে এই ঘটনা আর বেশিদিন চলচবে না বলেই রবিবারে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

আরও পড়ুন- Priyanka Gandhi : যোগীকে দুঃশাসনের সঙ্গে কেন তুলনা করলেন প্রিয়াঙ্কা 

রবিবার অমিত শাহ বলেছেন, কেন্দ্র সরকার নিশ্চিত করবে যে বিশ্বের সেরা প্রযুক্তি বিএসএফের কাছে উপলব্ধ করা হবে। শাহের কথায়, “এটি সরকারের প্রতিশ্রুতি। সেখানে ড্রোন থেকে ক্রমবর্ধমান হুমকির কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। বিএসএফ, ডিআরডিও এবং এনএসজি একটি ড্রোন-বিরোধী প্রযুক্তি তৈরি করার চেষ্টা করছে। আমাদের বিজ্ঞানীদের প্রতি আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস আছে যে আমরা শীঘ্রই একটি দেশীয় অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তি তৈরি করতে সক্ষম হব।”