New Variant: ‘ওমিক্রন’ থাবা বসিয়েছে বিশ্বের ৩৮ টি দেশে, উদ্বেগ বাড়িয়ে জানাল WHO

বি.১.১.৫২৯। দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত করা নয়া ভ্যারিয়েন্টটির নাম WHO রেখেছে ‘ওমিক্রন’। গ্রিক বর্ণমালার ১৫ তম অক্ষরের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয়েছে ‘ওমিক্রন’। অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে O বর্ণটি দিয়ে প্রকাশ করা হয়। সেইসঙ্গে নয়া আবিষ্কৃত ভ্যারিয়েন্টটিকে কনসার্ন শ্রেণীভুক্ত করে বলা হয়েছে, “variant of concern”।

0
217

জেনেভা: বিশ্ব জুড়েই উদ্বেগ বৃদ্ধি করছে করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন'(Omicron)। এবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO) উদ্বেগ বাড়িয়ে জানিয়েছে মারণ ভাইরাসের এই নয়া রূপ বিশ্বের ৩৮ টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।

বি.১.১.৫২৯। দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত করা নয়া ভ্যারিয়েন্টটির নাম WHO রেখেছে ‘ওমিক্রন’। গ্রিক বর্ণমালার ১৫ তম অক্ষরের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয়েছে ‘ওমিক্রন’। অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে O বর্ণটি দিয়ে প্রকাশ করা হয়। সেইসঙ্গে নয়া আবিষ্কৃত ভ্যারিয়েন্টটিকে কনসার্ন শ্রেণীভুক্ত করে বলা হয়েছে, “variant of concern”। যখন ধীরে ধীরে করোনা ভয় কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছিল বিশ্ব ঠিক তখনই ফের কালো ছায়া বিস্তার করছে ওমিক্রন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে নয়া স্ট্রেন কতটা সংক্রামক তা নির্ধারণ করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এটাও জানানো হয়েছে যে এটি আরও গুরুতর অসুস্থতার কারণ কিনা এবং টিকা এর বিরুদ্ধে কতটা কার্যকর সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে কিছুটা সময় লাগবে। WHO-র ইমার্জেন্সিস ডিরেক্টর মাইকেল রায়ান বলেন, “আমরা সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করব।”

- Advertisement -

আরও পড়ুন- Shivsena : মমতার উদ্যোগ বিজেপিকে শক্তিশালী করবে, বলছে শিবসেনা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে যে নতুন রূপটির বিস্তার ক্রমেই বৃদ্ধি হচ্ছে এবং এটি আগামী কয়েক মাসে ইউরোপে অর্ধেকেরও বেশি কোভিড কেসের কারণ হতে পারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা শুক্রবার বলেছেন, ডেল্টা স্ট্রেনের মতোই নতুন রূপটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকেও ধীর করে দিতে পারে। তাঁর কথায়, “এটি একটি নতুন স্ট্রেন যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে আত্মবিশ্বাসকে নষ্ট করতে পারে।” দক্ষিণ আফ্রিকার চিকিৎসকরা বলেছেন যে ওমিক্রন আবির্ভূত হওয়ার পর থেকে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে, তবে জোর দিয়েছিলেন যে ছোট বাচ্চারা বিশেষভাবে সংবেদনশীল কিনা তা জানা খুব তাড়াতাড়ি। বলাই বাহুল্য যে, বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে ওমিক্রন আতঙ্ক।