ডিএলএড পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, CID তদন্তের নির্দেশ নবান্নের

0
30
d.el.ed exam

খাস ডেস্ক: পরপর ২ দিন ডিএলএড পরীক্ষার (d.el.ed exam) প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ! সোশ্যাল মিডিয়ার ছড়িয়ে পড়েছিল সেই প্রশ্নপত্র! তদন্ত কমিটি গড়ার কথা জানিয়েও ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। অবশেষে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ নিল নবান্ন। ডিএলএড পরীক্ষার (d.el.ed exam) প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় এবার CID তদন্তের নির্দেশ দিল নবান্ন।

বিস্তারিত খবর, লাইভ ভিডিও সহ সমস্ত রকম আপডেট পেতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: https://www.facebook.com/khaskhobor2020/

- Advertisement -

প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় গোটা রাজ্য। তদন্তে নেমে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারীদের হাতে। এরমধ্যেই প্রাথমিক টেট নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। কিন্তু এর মাঝেই সোমবার থেকেই শুরু হয় ডিএলএড পরীক্ষা (d.el.ed exam)। আর পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগেই ফাঁস হয়ে যায় প্রথম দিনের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র। প্রথমে দিনের পর দ্বিতীয় দিনেও পরীক্ষার আগেও ফাঁস হয়ে যায় প্রশ্নপত্র। আর এই দুটি ঘটনায় জেরে শোরগোল পরে গিয়েছিল।

আরও পড়ুন-শুভেন্দুর গড়ে বিজেপি নেত্রীর ওপর হামলার অভিযোগ, অভিযুক্ত তৃণমূল

যদিও যদিও প্রথমদিনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গড়ার কথা জানিয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। এ প্রসঙ্গে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, “এই অভিযোগকে পর্ষদ হালকা ভাবে নিচ্ছে না। তদন্ত কমিটি তৈরি করছি। ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” কিন্তু প্রথমদিনের ঘটনায় কমেটি গঠনের আগেই দ্বিতীয় দিনে ফের ফাঁস হয়ে যায় প্রশ্নপত্র। এই ঘটনা গুলিতে প্রশ্ন উঠছে পর্ষদের ওপরে!

সারাদিনের সমস্ত খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন খাস খবর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=app.aartsspl.khaskhobor

উল্লেখ্য, ডিএলএড পরীক্ষায় বদল এনেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। রাজ্যে ৬০০ টির বেশি ডিএলএড কলেজ রয়েছে। প্রতি সেমেস্টারে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা থাকে প্রায় ৪৫ হাজার। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহের ডিএলএড পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের সংখ্যা ৪৫ হাজার। ডিএলএড কলেজের বদলে রাজ্যের স্কুল এবং সরকারি কলেজে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ নিয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল জানিয়েছিলেন, ‘অনেকদিন ধরেই পরীক্ষা নিয়ে নানা অভিযোগ আসছিল। সেকথা মাথায় রেখেই সরকারি স্কুল কলেজে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’