Home Breaking News ভ্যাকসিনে গোলমাল, মিমির পুনরাবৃত্তি এবার হাবড়ায়

ভ্যাকসিনে গোলমাল, মিমির পুনরাবৃত্তি এবার হাবড়ায়

0

ব্যারাকপুর: কসবার পর এবার হাবড়া৷ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর পর এবার করোনার ভ্যাকসিনকে কেন্দ্র করে একই ধরণের প্রতারণার শিকার হলেন হাবড়ার বাণীপুরের একাংশ বাসিন্দা৷ যদিও ততক্ষণে প্রায় ৩৫০ জন ভ্যাকসিন নিয়ে ফেলেছেন৷ স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি প্রকাশ্য আসতেই গোলমেলে পরিস্থিতি তৈরি হয়। ভ্যাকসিন কেন্দ্র থেকে ভ্যাকসিনেশনের দায়িত্বে থাকা কয়েকজনকে লুকিয়ে বেরিয়ে যেতেও দেখা যায়।

আরও পড়ুন: দোলাচলে দুর্গা পুজো, মাকে বিদেশে পাঠিয়েই আয়ের আশা শিল্পীদের

ভ্যাকসিন আনার ক্ষেত্রে নিয়ম না মানার কথা স্বীকার করেছে এদিন ভ্যাকসিন দেওয়ার দায়িত্বে থাকা মেডিকেল অফিসার স্বয়ং৷ প্রশাসন জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত হচ্ছে৷ একটি বেসরকারি কলেজের তরফে ক্যাম্প করে চলছিল করোনার প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ। খবর পেয়ে সেখানে হাজির হন হাবড়া পুরসভার কর্তারা৷

আরও পড়ুন: ‘‘ভগবান রামের মন্দির নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে, এরা বাবরের চেয়েও অধম।’’

দেখতে চান ভ্যাকসিন দেওয়ার পারমিশন রয়েছে কিনা এবং সরকারি বিধি নিষেধ মানা হচ্ছে কিনা৷ তখনই ধরা পড়ে গলদ৷ অভিযোগ, ভ্যাকসিন স্টোর থেকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কেন্দ্রে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে মানা হয়নি স্বাস্থ্য দপ্তরের গাইডলাইন ৷ এমনকি পুরসভা এলাকার অধীন ওই বেসরকারি কলেজে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ হলেও নেওয়া হয়নি পুরসভার পারমিশন।

কিভাবে প্রশাসনের নজরদারি এড়িয়ে এভাবে ভুয়ো চক্রের বাড়বাড়ন্ত শুরু হয়েছে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন৷ প্রসঙ্গত, বুধবার কসবার ১০৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভুয়ো ক্যাম্প থেকে টিকা নেওয়ার পর প্রতারণার কথা বুঝতে পারেন মিমি চক্রবর্তী। তিনি অন্যান্য প্রবীণ, তৃতীয় লিঙ্গ এবং বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের টিকা নেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেন। কিন্তু এই টিকা কেন্দ্র এবং টিকাকরণ ছিল পুরোটাই ভুয়ো। ইতিমধ্যে ওই ভুয়ো আইএএসকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ৷

Exit mobile version