Recruitment Scam: ঝাঁঝিয়ে উঠলেন ফিরহাদ, বললেন, “পাগলের মতো বকছেন উদয়ন”

"চিরকুটে কোনও দিন লোক ঢোকানো যায় না"

0
124
Firhad hakim

কলকাতাঃ পাগলের মতো বকছেন উদয়ন (udayan guha)। নিজের দলের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim)। পাশাপাশি পুরমন্ত্রীর দাবি চিরকুটে লিখে কখনোই কাউকে নিয়োগ করা যায় না।

আরও পড়ুন :Extramarital Affairs: ওত পেতে ছিলেন প্রতিবেশীরা, ভিন ধর্মের মহিলার সঙ্গে অসংলগ্ন অবস্থায় পাকড়াও যুবক, চলল গণপিটুনি

- Advertisement -

শনিবার ‘টক টু মেয়র’ কর্মসূচিতে উদয়নের (Udayan Guha) মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল ফিরহাদকে। সেখানেই তিনি রীতিমতো ঝাঁজিয়ে উঠে বলেন, ‘‘ও কী পাগলের মতো বকছে, আমার জানা নেই। এটা নিয়ে আমার কোনও বক্তব্যই নেই। কারণ চিরকুটে কোনও দিন লোক ঢোকানো যায় না। একটা আবেদনপত্র লাগে।’’ উদয়ন দাবি করেছে, ৭০-এর দশকে তাঁর বাবার আমলে চিরকুটের মাধ্যমে নিয়োগ হত। এদিন ফিরহাদ সেই কথাই মানতে চাননি।

আরও পড়ুন :Train Cancel: রবিবার বাতিল থাকছে কোন কোন ট্রেন, শিয়ালদহ মেইন শাখায় ফের ভোগান্তি  

ফিরহাদ (Firhad Hakim) এ-ও জানালেন, তাঁকেও অনেকেই চাকরি করিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। তবে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, এ ভাবে নিয়োগ হয় না। তাঁর কথায়, ‘‘আমি যখন কাউন্সিলর, তখন অনেকে বলতেন, আরে এক জনকে কর্পোরেশনে ঢুকিয়ে দাও না। ছেলেটা বসে রয়েছে। আমি বলতাম, ‘দিদি, কর্পোরেশনে ও ভাবে লোক ঢোকানো যায় না।’ যখন থেকে ‘রিক্রুটমেন্ট রুলস’ তৈরি হল, তখন থেকে এ ভাবে আর লোক ঢোকানো যায় না।’’

আরও পড়ুন :Forest Fire : গরম পড়তেই বাড়ছে জঙ্গলে আগুন লাগার ঘটনা, বারংবার দাবানলে আতঙ্কিত বন্যপ্রাণরা

উদয়নের (Udayan Guha) অভিযোগ, যাঁরা আজকে রাস্তায় নেমে ‘যোগ্যদের বঞ্চিত করা হয়েছে’ বলছেন, তাঁদের পূর্বসূরিরা ‘যোগ্যদের বঞ্চিত করে’ই চাকরি দিয়েছেন। বাম আমলে সর্বক্ষণের কর্মীদের ভাতা না দিতে পেরে তাঁদের স্ত্রীদের জন্য চাকরির ‘বন্দোবস্ত’ করে দেওয়া হত বলেও অভিযোগ করেছেন উদয়ন। সম্প্রতি তৃণমূলের তরফে একটি টুইট করা হয়। সেখানে একটি চিঠির প্রতিলিপি পোস্ট করে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তীর (Sujan Chakraborty) স্ত্রী মিলি চক্রবর্তীর ১৯৮৭ সালে চাকরি পাওয়ার পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। তৃণমূলের সেই অভিযোগ যদিও অস্বীকার করেন সুজন। ওই চিঠিকে মিলির কাজে যোগদানপত্র বলে দাবি করে সুজন দাবি করেন, বামফ্রন্ট আমলে নিয়োগে কোনও দুর্নীতি হয়নি।