
খাস ডেস্ক: প্রযুক্তির এই যুগে গ্যাজেট ছাড়া মানুষের জীবন অচল। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিদিন ছুটছে মানুষ। প্রযুক্তি মানুষের জীবনযাত্রাকে অনেক সহজ এবং দ্রুত করে তুলেছে। মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ (Watch), ল্যাপটপ, আইপ্যাড সহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স জিনিস ব্যবহৃত হয়ে থাকে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে। এই প্রযুক্তির ফলেই প্রাণ বাঁচল ১২ বছরের এক কিশোরীর।
আরও পড়ুন- নিহত Islamic States-এর ৬ সদস্য, গোপন আস্তানায় অভিযান চালিয়ে সাফল্য তালিবানের নিরাপত্তা বাহিনীর
হাতঘড়ি তো প্রায় সকলেই পরেন। কিন্তু এই হাতঘড়িই বাঁচিয়ে দিল ওই কিশোরীকে। আধুনিক আর গ্যাজেটের দুনিয়ার রাজা বলা যায় অ্যাপেলকে। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, আইপ্যাড থেকে শুরু করে হাতঘড়ি, সবকিছুতেই অত্যাধুনিক টেকনোলজি ব্যাবহার করে থাকে অ্যাপেল। এই ব্র্যান্ডের ঘড়িতে কিছু লাইফ সেভিং ফিচার রয়েছে, যার ফলে প্রাণে বেচে গিয়েছেন ইমানি মাইলস নামক এক কিশোরী।
বেশ কতেকদিন ধরে ইমানির হৃদস্পন্দন বেড়ে থাকার নোটিফিকেশন পাঠাচ্ছিল তাঁর অ্যাপেলের ঘড়িটি। ওই লাগাতার নোটিফিকেশনের ফলেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে গিয়ে ইমানি জানতে পারেন, তাঁর ক্যানসার হয়েছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা হওয়ার ফলে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন ইমানি। তাঁর মা জেসিকা কিচেন জানিয়েছেন, ঘড়িটি না থাকলে হয়ত তাঁর মেয়েকে বাঁচানোই যেত না।
আরও পড়ুন- রেজিস্ট্রির বছর ঘুরতে না ঘুরতেই কি বিচ্ছেদের পথে Ipshita-Arnab
উল্লেখ্য, অ্যাপেলের ঘড়িতে ইসিজি, হার্ট রেট নোটিফিকেশন, ফল অ্যান্ড ক্র্যাশ ডিটেকশনের মত লাইফ সেভিং ফিচার রয়েছে। অ্যাপেল ঘড়ির মাধ্যমে কেবলমাত্র ইমানিই নয়। সম্প্রতি অ্যাপেল ঘড়ির (Watch) ইসিজি ফিচারের মাধ্যমে একজন ৫৭ বছরের বৃদ্ধ প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ওই বৃদ্ধর কাছে প্রায় ৩ হাজার বার নোটিফিকেশন পাঠিয়েছিল অ্যাপেল ঘড়িটি।