Army Chopper Crash: ভারতীয় বায়ুসেনা চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু এক পাইলটের, আশঙ্কাজনক আরও একজন

0
57
pilot killed

শ্রীনগর: শুক্রবার দুপুরে জম্মু ও কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলার গুরেজ সেক্টরের বারাউব এলাকায় ভেঙ্গে পরেছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি চিতা হেলিকপ্টার। সেই দুর্ঘটনাতেই প্রাণ হারিয়েছেন একজন পাইলট (pilot killed)। অন্য আরেক সেনার অবস্থা সঙ্কটজনক বলেই সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়েই দ্রুৎ ঘটনাস্থলে যায় উদ্ধারকারী দল।

প্রথমে মনে করা হয়েছিল দুই পাইলট সুরক্ষিত ভাবে বেরিয়ে এসেছে। কিন্তু না শেষরক্ষা করতে পারেননি নিজেদের। হেলিকপ্টারের পাইলট এবং সহকারী-পাইলট দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন এবং তাৎক্ষণিকভাবে উধমপুরের কমান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলিও সহকারী-পাইলট বাঁচানো যায়নি ((pilot killed)। সহকারী-পাইলট মেজর সংকল্প যাদব (২৯), ৯২ বেস হাসপাতালে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েন। অন্যদিকে আহত পাইলট গুরুতর, তবে স্থিতিশীল এবং বর্তমানে 92 বেস হাসপাতালের আইসিইউতে রয়েছেন।

- Advertisement -

সারাদিনের সমস্ত খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন খাস খবর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ:  https://play.google.com/store/apps/details?id=app.aartsspl.khaskhobor

বিস্তারিত খবর, লাইভ ভিডিও সহ সমস্ত রকম আপডেট পেতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ:  https://www.facebook.com/khaskhobor2020

শ্রীনগরের ডিফেন্স পিআরওর দেওয়া তথ্য অনুসারে, একটি ফরোয়ার্ড পোস্ট থেকে একজন অসুস্থ সেনাকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য একটি রুটিন মিশনে থাকাকালীন এই দুর্ঘটনা ঘটে।  উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলার তুলাইল এলাকায় একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই উদ্ধারে নামে উদ্ধারকারি দল। তল্লাশি চালানো হয় চপারে থাকা সেনাদের উদ্দেশ্যে। বিবৃতি জানানো হয়, “হেলিকপ্টারটির সঙ্গে গুজরান, বারাউবের ফরোয়ার্ড পোস্টের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ভারতীয় সেনাবাহিনী তৎক্ষণাৎ তল্লাশি ও উদ্ধারকারী হেলিকপ্টারগুলির পাশাপাশি পায়ে হেঁটে একটি অনুসন্ধান অভিযান শুরু করেছিল। দুর্ঘটনার কবলে পড়া হেলিকপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরার একটি তুষারবেষ্টিত গুজরান নালা এলাকায়।”

আরও পড়ুন- Missile: পাকিস্তানের মাটিতে আছড়ে পড়েছে ভারতের মিসাইল, প্রতিক্রিয়া জানাল প্রতিরক্ষামন্ত্রক 

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে, ৩০ টিরও বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং ৪০ জনের বেশি কর্মকর্তা নিহত হয়েছে। ২০১৫ সালের একটি অভ্যন্তরীণ যোগাযোগে, সেনা সদর দপ্তর বলেছিল যে চিতা হেলিকপ্টারগুলি কার্যত “মৃত্যুর ফাঁদে” পরিণত হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, “এই হেলিকপ্টারগুলির প্রায় ৮০ শতাংশ তাদের ৩০ বছরের জীবনকাল অতিক্রম করেছে; বাকিগুলো ২০২২ সালের শুরুর দিকে ৫০ বছরের সীমা অতিক্রম করবে।”