খাসডেস্ক: জুসের সঙ্গে মেশানো হচ্ছে মূত্র। উত্তেজিত জনতার হাতে মার খেলেন গাজিয়াবাদের জুস বিক্রেতা (JUICE SELLER) আমির খান। পরে ওই জুস বিক্রেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আটক করা হয় তাঁর সহকারীকে। জুস কেনার সময় ক্রেতাদের নজরে আসে জুস বিক্রেতা হলুদ রঙের কিছু একটা তরল মেশাচ্ছেন জুসের সঙ্গে। সন্দেহ হয়। প্রশ্ন করতেই বিপাকে পড়েন জুস বিক্রেতা। দেখতে দেখতে এলাকায় জড়ো হয়ে যান স্থানীয় ও পথচলতি মানুষজন। তাঁরা সম্মিলিতভাবে জুস বিক্রেতাকে পেটাতে শুরু করেন।
আরও পড়ুন : কলতানের গ্রেফতারিতে আওয়াজ উঠছে বাম বিরোধী শিবির থেকেও, কিসের ভিত্তিতে গ্রেফতারি, উঠছে প্রশ্ন
খবর পেতেই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় পুলিশ (POLICE)। সংশ্লিষ্ট স্টল থেকে তাঁরা ক্যানভর্তি ইউরিন উদ্ধার (URINE RESCUE) করে। সিনিয়র পুলিশ অফিসার ভাস্কর বর্মা জানিয়েছেন, কেন এমন কাজ করতেন জুস বিক্রেতা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রায় ১ লিটার মতো ইউরিন উদ্ধার করা হয়েছে ঘটনাস্থল থেকে। ইউরিন ভর্তি ক্যানটি উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য।
আরও পড়ুন:‘ষড়যন্ত্র’, ‘নজর ঘোরানোর চেষ্টা’, গ্রেফতার হওয়ার পর দাবি বাম যুবনেতার
চলতি বছরেই জুস বিক্রেতার (JUICE SELLER)মতো কিছুটা এমন কাণ্ড ঘটাতে দেখা যায় তেলেঙ্গানায়। সংশ্লিষ্ট রাজ্য থেকে গ্রেফতার হন এক ফালুদা বিক্রেতা। ফালুদায় বীর্য মেশানোর অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ফালুদা বিক্রেতা এমন কাণ্ড ঘটানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে যান। উত্তেজিত জনতা তাঁকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।