নয়াদিল্লি: বিজেপি নেতা হয়ে দলের বিরুদ্ধে মুখ খোলেন এমন নেতার সংখ্যা কিন্তু কম নেই। দলে থেকে দলের বিরুদ্ধে মুখ খুলে অস্বস্তি বাড়িয়েছেন অনেকেই। এবার দেশের যুবকদের কর্মসংস্থান নিয়েই মোদী সরকারকে বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন বিজেপি নেতা বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী। এটাই প্রথম নয় এর আগেও বিজেপির বিরুদ্ধেই একাধিকবার মুখ খুলতে
বৃহস্পতিবার তরুণদের জন্য সরকারি চাকরির সুযোগের অভাব রয়েছে এই কথা তুলে ধরে আক্রমণ শানিয়েছেন। একই সঙ্গে আর কতক্ষন ধৈর্য ধরতে হবে তা নিয়ে বিস্বয় প্রকাশও করেছেন। মোদী সরকারকে কটাক্ষ করে বরুণ গান্ধী বলেছেন, “প্রথমত, কোনো সরকারি চাকরি নেই। তারপরও কিছু সুযোগ এলে পেপার ফাঁস হয়, পরীক্ষা হলে বছরের পর বছর কোনো ফল প্রকাশ হয় না বা কোনো কেলেঙ্কারির কারণে বাতিল হয়ে যায়।”
বিজেপি সাংসদ টুইট করে লিখেছেন, “১.২৫ কোটিরও বেশি তরুণ দুই বছর ধরে রেলের গ্রুপ ডি চাকরির ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করছে। সেনা নিয়োগের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। ভারতের যুবকদের আর কত ধৈর্য ধরতে হবে?” পিলিভীত লোকসভার সাংসদ কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাকে সরাসরি লক্ষ্য না করেই অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের সমস্যাগুলির সরকার পরিচালনার সমালোচনা করেছেন। তিনি তিনটি কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের আন্দোলনের সমর্থনে সোচ্চারও হয়েছিলেন। এমনকি উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরিতে কৃষকদের নিষ্ঠুর হত্যার তীব্র সমালোচও করেছিলেন।
पहले तो सरकारी नौकरी ही नहीं है, फिर भी कुछ मौका आए तो पेपर लीक हो, परीक्षा दे दी तो सालों साल रिजल्ट नहीं, फिर किसी घोटाले में रद्द हो। रेलवे ग्रुप डी के सवा करोड़ नौजवान दो साल से परिणामों के इंतज़ार में हैं। सेना में भर्ती का भी वही हाल है। आखिर कब तक सब्र करे भारत का नौजवान??
— Varun Gandhi (@varungandhi80) December 2, 2021
প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গিয়েছিলেন দিল্লি সফরে। তখনই শোনা গিয়েছিল বরুণ গান্ধী নাকি বিজেপি ছেড়ে যোগ দিচ্ছেন তৃণমূলে। তবেও সেটা হয়নি। বরুণ গান্ধী হলেন ইন্দিরা গান্ধী কনিষ্ঠ পুত্র সঞ্জয় গান্ধীর ছেলে। যিনি বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের পিলভিটের বিজেপি সাংসদ। গান্ধী পরিবাররে হয়ে কংগ্রেস নয় বরং তিনি স্রোতের উল্টো দিকে হেঁটে রাজনৈতিক দল হিসাবে বেছে নিয়েছেন বিজেপিকে। কিন্তু বর্তমানে শোনা যাচ্ছে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে তাঁর ও তাঁর মায়ের সম্পর্কের তাল কেটে গিয়েছে।